তৃতীয় চক্রে শিক্ষক নিয়োগের পর ছয় শতাধিক ট্রেড ইন্সট্রাক্টর সুপারিশের পরিকল্পনা

তৃতীয় চক্রে ৫৬ হাজারের বেশি এন্ট্রি লেভেলের শিক্ষক পদে নিয়োগ কার্যক্রম শেষ করে সেসিপের অধীনে ৬৮৬ জন ট্রেড ইন্সট্রাক্টর নিয়োগ সুপরিশ কার্যক্রম শুরু পরিকল্পনা করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। চতুর্থ ধাপের কোন বড় নিয়োগ নিয়ে এখনই ভাবছে না প্রতিষ্ঠানটি। তবে, তৃতীয় ধাপে নিয়োগ কার্যক্রম ও সেসিপের নিয়োগ শেষ স্বাভাবিকভাবে শূন্যপদের তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তী নিয়োগ নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করবে প্রতিষ্ঠানটি।

তিনি দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, কোন কোন গণমাধ্যম লিখছে ১ লাখ শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। ৪র্থ চক্রে ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। এগুলো ধারণা করে বলা হচ্ছে। প্রকৃত পক্ষে এনটিআরসিএর কাছে এখন ৫৭ হাজারের বেশি শূন্যপদে তথ্য আছে। যার মধ্যে থেকে ১ হাজার ২৮৪টি পদে এমপিওবঞ্চিতদের নতুন সুপারিশ করা হয়েছে। সে প্রেক্ষিতে ৫৬ হাজারের বেশি শূন্যপদে তথ্য আছে। এগুলো পূরণে ৩য় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এরপর এনটিআরসিএর পরিকল্পনা সেসিপের ৬৮৬টি পদ পূরণ। সেসিপ গতবছর ১ হাজার ২০০ শিক্ষক চাইলেও ৬ শতাধিক শিক্ষক সুপারিশ করেছি। সেসব পদে তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তির পরে নিয়োগ সুপারিশ করার কাজ শুরু হবে।বুধবার (১০ মার্চ) দুপুরে দৈনিক শিক্ষাডটকমের সাথে আলাপকালে এসব পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান আশরাফ উদ্দিন।  

তিনি আরও জানান, ৪৫ হাজার শূন্যপদের কথা যা বলা হচ্ছে তার বাস্তবতা আসলে কেউই জানিনা। কোন পদ শূন্য আছে কত পদ শূন্য আছে তা তথ্য সংগ্রহের পর বলা যাবে। কিছু শিক্ষক পদ গতবছর তথ্য সংগ্রহের পর খালি হয়েছে। কারো মতে তা ৩০ হাজার কারো মতে তা ৫০ হাজার । তবে, তথ্য সংগ্রহের পর এ বিষয়ে মন্তব্য করা যাবে।

সেসিপের পদগুলো পূরণের পর এনটিআরসিএ স্বাভাবিকভাবে শূন্যপদের তথ্য সংগ্রহ করবে ও পরবর্তী নিয়োগ কার্যক্রমের পরিকল্পনা হতে নেবেন বলেও জানিয়েছেন চেয়ারম্যান।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে মানবিকতায় ময়মনসিংহ গ্রুপটিতে জয়েন হয়নি।